নবী করীম (সা.) এর সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন সাহাবীর তালিকা | সাহাবীদের পরিচয় | PUSHPKOLI
নবী করীম(সা.) এর সাহাবীদের পরিচিতি
ও সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন সাহাবী
মুফতি মনসুরুল হক সাহেব (দা:বা:)
যেসব মুসলমান আমাদের নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে স্বচক্ষে দেখেছেন, এবং ঈমানের হালতে ইন্তেকাল করেছেন, তাঁদেরকে "সাহাবী" বলা হয়।
সাহাবীগণের অনেক ফজিলতের কথা কোরআন ও হাদিসে এসেছে। সমস্ত সাহাবী (রাযি.) গণের সাথে মোহাব্বত রাখা ও তাঁদের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা পোষণ করা আমাদের একান্ত কর্তব্য।
তাঁদের কাউকে মন্দ বলা আমাদের জন্য সম্পূর্ণরূপে নিষেধ।
সাহাবীগণ যদিও মাসূম বা নিষ্পাপ নন, কিন্তু তাঁরা মাগফূর বা ক্ষমাপ্রাপ্ত।সুতরাং পরবর্তী লোকদের জন্য তাঁদের সমালোচনা করার কোন অধিকার নেই। তাঁরা সমালোচনার অনেক ঊর্ধ্বে।
তাঁরা সকলেই আদেল অর্থাৎ নির্ভরযোগ্য সত্যবাদী এবং সত্যের মাপকাঠি। তাঁদের দোষ চর্চা করা হারাম এবং ঈমান বিধ্বংসী কাজ। 'আকীদাতুত তাহাবী' কিতাবে উল্লেখ আছে, 'সাহাবীগণের প্রতি মহব্বত-ভক্তি রাখা দ্বীনদারী ও ঈমানদারী এবং দ্বীনের ও ঈমানের পূর্ণতা। আর তাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা বা তাদের বিরুদ্ধে সমালোচনা করা কুফরী, মুনাফেকী এবং শরীয়তের সীমা সুস্পষ্ট লঙ্ঘল।'
(আকিদাতুত তাহাবী-১৩৯)
সমস্ত সাহাবীগণের মাঝে চারজন সর্ব প্রধান। তাঁদের মধ্যে প্রধান হচ্ছেন, হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাযি.), তিনিই প্রথম খলিফায়ে বরহক এবং তিনি সমস্ত উম্মতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। দ্বিতীয় খলীফা হযরত ওমর ফারুক (রাযি.) , তৃতীয় খলীফা হযরত ওসমান গনী (রাযি.) এবং চতুর্থ খলীফা হযরত আলী (রাযি.)। সকাল সাহাবায়ে কেরামের ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলার চির সন্তুষ্টির সংবাদ দিয়েছেন। বিশেষ করে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এক হাদীসে দশজন সাহাবীর নাম উল্লেখ করে তাদের জান্নাতী হওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। এই দশজনকে আশারায়ে মুবাশশারা (সংবাদপত্র ১০ জন) বলা হয়।
তাঁরা হলেন—
১. হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাযি.),
২. হযরত ওমর ফারুক (রাযি.),
৩. হযরত ওসমান গনী (রাযি.),
৪. হযরত আলী (রাযি.),
৫. হযরত তালহা (রাযি.),
৬. হযরত জুবায়ের (রাযি.),
৭. হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাযি.),
৮. হযরত সা'দ ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রাযি.),
৯. হযরত সাঈদ ইবনে যায়েদ (রাযি.),
১০. হযরত আবু উবাইদা ইবনুল যজাররাহ (রাযি.)।
এছাড়া আরো অনেককেই বেহেশতের সুসংবাদ দিয়েছেন।
ও সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন সাহাবী
মুফতি মনসুরুল হক সাহেব (দা:বা:)
সাহাবীগণের অনেক ফজিলতের কথা কোরআন ও হাদিসে এসেছে। সমস্ত সাহাবী (রাযি.) গণের সাথে মোহাব্বত রাখা ও তাঁদের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা পোষণ করা আমাদের একান্ত কর্তব্য।
তাঁদের কাউকে মন্দ বলা আমাদের জন্য সম্পূর্ণরূপে নিষেধ।
সাহাবীগণ যদিও মাসূম বা নিষ্পাপ নন, কিন্তু তাঁরা মাগফূর বা ক্ষমাপ্রাপ্ত।সুতরাং পরবর্তী লোকদের জন্য তাঁদের সমালোচনা করার কোন অধিকার নেই। তাঁরা সমালোচনার অনেক ঊর্ধ্বে।
তাঁরা সকলেই আদেল অর্থাৎ নির্ভরযোগ্য সত্যবাদী এবং সত্যের মাপকাঠি। তাঁদের দোষ চর্চা করা হারাম এবং ঈমান বিধ্বংসী কাজ। 'আকীদাতুত তাহাবী' কিতাবে উল্লেখ আছে, 'সাহাবীগণের প্রতি মহব্বত-ভক্তি রাখা দ্বীনদারী ও ঈমানদারী এবং দ্বীনের ও ঈমানের পূর্ণতা। আর তাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা বা তাদের বিরুদ্ধে সমালোচনা করা কুফরী, মুনাফেকী এবং শরীয়তের সীমা সুস্পষ্ট লঙ্ঘল।'
(আকিদাতুত তাহাবী-১৩৯)
সমস্ত সাহাবীগণের মাঝে চারজন সর্ব প্রধান। তাঁদের মধ্যে প্রধান হচ্ছেন, হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাযি.), তিনিই প্রথম খলিফায়ে বরহক এবং তিনি সমস্ত উম্মতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। দ্বিতীয় খলীফা হযরত ওমর ফারুক (রাযি.) , তৃতীয় খলীফা হযরত ওসমান গনী (রাযি.) এবং চতুর্থ খলীফা হযরত আলী (রাযি.)। সকাল সাহাবায়ে কেরামের ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলার চির সন্তুষ্টির সংবাদ দিয়েছেন। বিশেষ করে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এক হাদীসে দশজন সাহাবীর নাম উল্লেখ করে তাদের জান্নাতী হওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। এই দশজনকে আশারায়ে মুবাশশারা (সংবাদপত্র ১০ জন) বলা হয়।
তাঁরা হলেন—
১. হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাযি.),
২. হযরত ওমর ফারুক (রাযি.),
৩. হযরত ওসমান গনী (রাযি.),
৪. হযরত আলী (রাযি.),
৫. হযরত তালহা (রাযি.),
৬. হযরত জুবায়ের (রাযি.),
৭. হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাযি.),
৮. হযরত সা'দ ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রাযি.),
৯. হযরত সাঈদ ইবনে যায়েদ (রাযি.),
১০. হযরত আবু উবাইদা ইবনুল যজাররাহ (রাযি.)।
এছাড়া আরো অনেককেই বেহেশতের সুসংবাদ দিয়েছেন।