ঈদের নামাজ সম্পর্কিত জরুরী ২টি মাসআলা
ঈদের নামাজ সম্পর্কিত জরুরী ২টি মাসআলা
মুফতি মনসুরুল হক সাহেব (দা:বা:)
১. যদি কেউ ঈদের নামাজে প্রথম রাকাআতে রুকুর পূর্বমুহূর্তে ইমামের সাথে শরীক হয় তাহলে যদি তার ধারণা অনুযায়ী তাকবীরে তাহরীমার পরে অতিরিক্ত তিন তাকবীর বললেও রুকু পাওয়ার আশা থাকে তাহলে নিয়মানুযায়ী অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলে রুকু করবে। আর যদি অতিরিক্ত তাকবীর বললে রুকু পাবে না বলে ধারণা হয় তাহলে রুকুতে গিয়ে অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলবে।
আর যদি প্রথম রাকাআতই না পাই তাহলে ইমাম সাহেবের সালাম ফিরানোর পর ছুটে যাওয়া নামাজের জন্য দাঁড়িয়ে সানা পড়ার পর অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলবে।
[আলমগীরী-১/১৫০, আল বাহরুর রায়েক-২/২৮২]
২. বর্তমানে ঈদের খুতবার শুরুতে ও মাঝে মাঝে খতীব সাহেবগণ যে তাকবীরে তাশরীক বলে থাকেন নির্ভরযোগ্য কিতাব সমূহে তার কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। বরং এ ব্যাপারে সঠিক মাসআলা হল: ১ম খুতবার শুরুতে ৯ বার, ২য় খুতবার শুরুতে ৭ বার এবং শেষ মিম্বর থেকে নামার পূর্বে ১৪ বার শুধু "আল্লাহু আকবার" বলবে, এবং এটাই মুস্তাহাব। ঈদের নামাজ শেষে সালাম ফিরিয়ে তাকবুরে তাশরীক একবার বলবে।
[মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৪/২৫২, মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক-৩/২৯০, বাইহাকী সুনানুল কুবরা-৩/৪২০, আহসানুল ফাতাওয়া-৪/১২৭, ফাতাওয়া শামী-২/১৭৫]
মুফতি মনসুরুল হক সাহেব (দা:বা:)
১. যদি কেউ ঈদের নামাজে প্রথম রাকাআতে রুকুর পূর্বমুহূর্তে ইমামের সাথে শরীক হয় তাহলে যদি তার ধারণা অনুযায়ী তাকবীরে তাহরীমার পরে অতিরিক্ত তিন তাকবীর বললেও রুকু পাওয়ার আশা থাকে তাহলে নিয়মানুযায়ী অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলে রুকু করবে। আর যদি অতিরিক্ত তাকবীর বললে রুকু পাবে না বলে ধারণা হয় তাহলে রুকুতে গিয়ে অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলবে।
আর যদি প্রথম রাকাআতই না পাই তাহলে ইমাম সাহেবের সালাম ফিরানোর পর ছুটে যাওয়া নামাজের জন্য দাঁড়িয়ে সানা পড়ার পর অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলবে।
[আলমগীরী-১/১৫০, আল বাহরুর রায়েক-২/২৮২]
২. বর্তমানে ঈদের খুতবার শুরুতে ও মাঝে মাঝে খতীব সাহেবগণ যে তাকবীরে তাশরীক বলে থাকেন নির্ভরযোগ্য কিতাব সমূহে তার কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। বরং এ ব্যাপারে সঠিক মাসআলা হল: ১ম খুতবার শুরুতে ৯ বার, ২য় খুতবার শুরুতে ৭ বার এবং শেষ মিম্বর থেকে নামার পূর্বে ১৪ বার শুধু "আল্লাহু আকবার" বলবে, এবং এটাই মুস্তাহাব। ঈদের নামাজ শেষে সালাম ফিরিয়ে তাকবুরে তাশরীক একবার বলবে।
[মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৪/২৫২, মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক-৩/২৯০, বাইহাকী সুনানুল কুবরা-৩/৪২০, আহসানুল ফাতাওয়া-৪/১২৭, ফাতাওয়া শামী-২/১৭৫]