শরীয়তের দৃষ্টিতে শবে ক্বদর ও শবে ক্বদরের ফজিলত
শরীয়তের দৃষ্টিতে শবে ক্বদর ও
* শবে ক্বদর এমন একটি মহা পূণ্যময় পবিত্র রজনী যা আল্লাহ তা'আলা বিশেষ অনুগ্রহে একমাত্র উম্মতে মোহাম্মদী কে প্রদান করেছেন। অন্য কোন উম্মত উক্ত পবিত্র রজনী পায়নি।
শবে ক্বদরের ফজিলত:–
* উক্ত রজনীর অধিক গুরুত্ব, মর্যাদা ও ফজিলত বুঝানোর জন্য আল্লাহ তা'আলা তাঁর পবিত্র কুরআনে কারীমে স্বতন্ত্র একটি সূরা অবতীর্ণ করেছেন। যার নাম সূরাতুল ক্বদর।
* শবে ক্বদরে আল্লাহ তা'য়ালা পবিত্র কুরআনে কারীম লাউহে মাহফূয থেকে প্রথম আকাশে অবতীর্ণ করেন।
(সূরাতুল কদর:১)
* শবে ক্বদরের এক রাত্রির ইবাদত তিরাশি বছর চার মাসের ইবাদতের চেয়েও অধিক উত্তম।
(সূরাতুল ক্বদর: ৩)
* হযরত আবু হুরায়রা (রাযি:) থেকে বর্ণিত নবীয়ে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন: যে ব্যক্তি ঈমানের সহিত সওয়াবের আশায় লাইলাতুল ক্বদর ইবাদতের মাধ্যমে কাটাবে আল্লাহ তা'আলা তার অতীত জীবনের সকল গুনাহ মাফ করে দিবেন।
(বুখারী শরীফ হাদিস নং১৯০১, মুসলিম শরীফ হাদিস নং ১৭৫)
* এই রাত্রে আল্লাহ তা'য়ালার অনুমতিক্রমে হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম ফেরেশতাদের একটি জামা'আত নিয়ে পৃথিবীতে শুভাগমন করেন এবং আল্লাহ তা'আলার ইবাদত গুজার বান্দাদেরকে সালাম ও রহমতের দোয়া করতে থাকেন।
(তাফসির ইবনে কাসির: ৮/৪১৪)
শবে ক্বদরের ফজিলত
মুফতি মনসুরুল হক সাহেব (দা:বা:)
* শবে ক্বদর এমন একটি মহা পূণ্যময় পবিত্র রজনী যা আল্লাহ তা'আলা বিশেষ অনুগ্রহে একমাত্র উম্মতে মোহাম্মদী কে প্রদান করেছেন। অন্য কোন উম্মত উক্ত পবিত্র রজনী পায়নি।
শবে ক্বদরের ফজিলত:–
* উক্ত রজনীর অধিক গুরুত্ব, মর্যাদা ও ফজিলত বুঝানোর জন্য আল্লাহ তা'আলা তাঁর পবিত্র কুরআনে কারীমে স্বতন্ত্র একটি সূরা অবতীর্ণ করেছেন। যার নাম সূরাতুল ক্বদর।
* শবে ক্বদরে আল্লাহ তা'য়ালা পবিত্র কুরআনে কারীম লাউহে মাহফূয থেকে প্রথম আকাশে অবতীর্ণ করেন।
(সূরাতুল কদর:১)
* শবে ক্বদরের এক রাত্রির ইবাদত তিরাশি বছর চার মাসের ইবাদতের চেয়েও অধিক উত্তম।
(সূরাতুল ক্বদর: ৩)
* হযরত আবু হুরায়রা (রাযি:) থেকে বর্ণিত নবীয়ে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন: যে ব্যক্তি ঈমানের সহিত সওয়াবের আশায় লাইলাতুল ক্বদর ইবাদতের মাধ্যমে কাটাবে আল্লাহ তা'আলা তার অতীত জীবনের সকল গুনাহ মাফ করে দিবেন।
(বুখারী শরীফ হাদিস নং১৯০১, মুসলিম শরীফ হাদিস নং ১৭৫)
* এই রাত্রে আল্লাহ তা'য়ালার অনুমতিক্রমে হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম ফেরেশতাদের একটি জামা'আত নিয়ে পৃথিবীতে শুভাগমন করেন এবং আল্লাহ তা'আলার ইবাদত গুজার বান্দাদেরকে সালাম ও রহমতের দোয়া করতে থাকেন।
(তাফসির ইবনে কাসির: ৮/৪১৪)